আদালতের রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী অনীক আর হক ও সাইফুল ইসলাম। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
রুলের বিষয়টি জানিয়ে আইনজীবী অনীক আর হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রথমে ১৬ মার্চ একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, ২০১৬ থেকে ২০১৮ সালের এসএসসি বা সমমান এবং ২০১৯ ও ২০২০ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রাথমিক আবেদন করতে পারবেন। পরে ৩১ মার্চ দেওয়া অপর বিজ্ঞপ্তিতে ২০১৬ সালে এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ বাদ দিয়ে ২০১৭ ও ২০১৮ সাল উল্লেখ করা হয়। এ বৈধতা নিয়েই ওই রিটটি করা হলে আদালত ওই রুল দেন।’
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার প্রথম আলোকে বলেন, আদালত রুল দিয়েছেন। ফলে ভর্তি পরীক্ষার কার্যক্রম চালাতে আইনগত বাধা নেই।
গুচ্ছ পদ্ধতির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
Discussion about this post